হুট করে আসে - হাট করে যায় - Hridom
ক্রাশ,মোহ ব্যাপারটা খুব খারাপ। হুট করে আসে, হাট করে যায়। পরিশেষে
হুটহাটের এই হিসেব মেলাতে গিয়ে চরম ভাবে পিষ্ট হতে হয় যে কোন একজন ছেলেকে
অথবা মেয়েকে।
আজ রাস্তায়, শপিংমলে, কোচিং সেন্টারের ফার্স্ট বেঞ্চে অথবা ফেসবুক নিউজ ফিডে যখন তখন যাকে তাকে ভাল লেগে যেতে পারে। এটা স্রেফ ভাল লাগা হিমম, ভালবাসা না। ভালবাসা এভাবে রূপ দেখে হয় না। চোখটা বন্ধ করে ফেলুন। এক্ষুণি করুন!!
.
চোখ বন্ধ করে কল্পনা করুন যেই মানুষটাকে আজ এত ভাল লাগছে। যাকে নিয়ে কল্পনা করে কেটে যাচ্ছে আপনার সকাল-দুপুর-রাত।
:
আপনি যদি তাঁকে শুধু দেখেই বলে দিতে পারেন "ওকে ছাড়া আমি বাঁচবো না" তাহলে আপনি ছোটবেলায় খুব বেশি বাংলা সিনেমা দেখে এসেছেন। আপনার মানসিক বিকাশ সাধন হতে এখনও বাকি। অনেক বাকি!!
.
.
যদি আপনার মধ্যে এই মেন্টালিটি থাকে যে "ও দেখতে যেমনই হোক না কেন তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমার তো ওর ভেতরের মানুষটা কে লাগবে। আজ লাগবে, কাল লাগবে। আল্লাহ না করুক সে যদি কোনদিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মাথার সব চুল পড়ে হাস্যকর একজন মানুষে পরিণত হয়, তখনও আমার তাঁকেই লাগবে! রেললাইনে হাটার জন্য লাগবে, কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে 'তোমাকে ভালবাসি' বলার জন্য লাগবে। ঝুম বৃষ্টিতে দুজন একসাথে দৌঁড়ে ছাদে যাবার জন্য লাগবে.." তাহলে বুঝে নিন আপনি ভালভাবে ভালবাসতে শিখেছেন। অভিনন্দন আপনাকে! আজকের বাজারে সবাই শুধু ক্ষণিকের মোহ নিয়ে মাতামাতি করে বেড়ায় আর প্রাইভেসির নামে মোবাইল ফোন লুকিয়ে বেড়ায়। প্রেম ভালবাসাও
আজকাল লাভ-ক্ষতির দোকানদারি হয়ে গেছে!! "আমার বেঁচে থাকার প্রার্থনাতে বৃদ্ধ হতে চাই তোমার সাথে" - লাইনটা শুধু শাওন গানওয়ালা নামক মানুষটার গানেই শুনতে পাই। চোখ মেলে সামনে তাকালে দেখি সবই ঠুনকো আবেগ, মোহ আর ক্ষণিকের চাওয়া- পাওয়ার গড়বড় হিসাব-নিকাশ!! পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ খুবই সুন্দর করে মিথ্যে বলে আর নিখুঁত অভিনয় করে বেঁচে থাকে যুগের পর যুগ!! ভালবাসতে হলে অন্যের জন্য নিজেকে স্যাক্রিফাইস করতে হয়না। নিজের জীবনটা নিজের মত করে উপভোগ করেই ভালবাসা যায়। শুধু মিথ্যে আর অভিনয়ের চাদরটা খুলে ফেলে দিয়ে সাথের মানুষটির দিকে হাত বাড়িয়ে তাকে হ্যাচকা টান দিয়ে কাছে টেনে নিতে হয়। আর আমরা শুধু লোক দেখানো কাজকর্ম করে মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে গিয়ে দেখি দিনশেষে আমাদের দুজনের বিশ্বাসের ভাগফল শূন্য !!!
আজ রাস্তায়, শপিংমলে, কোচিং সেন্টারের ফার্স্ট বেঞ্চে অথবা ফেসবুক নিউজ ফিডে যখন তখন যাকে তাকে ভাল লেগে যেতে পারে। এটা স্রেফ ভাল লাগা হিমম, ভালবাসা না। ভালবাসা এভাবে রূপ দেখে হয় না। চোখটা বন্ধ করে ফেলুন। এক্ষুণি করুন!!
.
চোখ বন্ধ করে কল্পনা করুন যেই মানুষটাকে আজ এত ভাল লাগছে। যাকে নিয়ে কল্পনা করে কেটে যাচ্ছে আপনার সকাল-দুপুর-রাত।
:
আপনি যদি তাঁকে শুধু দেখেই বলে দিতে পারেন "ওকে ছাড়া আমি বাঁচবো না" তাহলে আপনি ছোটবেলায় খুব বেশি বাংলা সিনেমা দেখে এসেছেন। আপনার মানসিক বিকাশ সাধন হতে এখনও বাকি। অনেক বাকি!!
.
.
যদি আপনার মধ্যে এই মেন্টালিটি থাকে যে "ও দেখতে যেমনই হোক না কেন তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমার তো ওর ভেতরের মানুষটা কে লাগবে। আজ লাগবে, কাল লাগবে। আল্লাহ না করুক সে যদি কোনদিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মাথার সব চুল পড়ে হাস্যকর একজন মানুষে পরিণত হয়, তখনও আমার তাঁকেই লাগবে! রেললাইনে হাটার জন্য লাগবে, কানের কাছে মুখ নিয়ে ফিসফিস করে 'তোমাকে ভালবাসি' বলার জন্য লাগবে। ঝুম বৃষ্টিতে দুজন একসাথে দৌঁড়ে ছাদে যাবার জন্য লাগবে.." তাহলে বুঝে নিন আপনি ভালভাবে ভালবাসতে শিখেছেন। অভিনন্দন আপনাকে! আজকের বাজারে সবাই শুধু ক্ষণিকের মোহ নিয়ে মাতামাতি করে বেড়ায় আর প্রাইভেসির নামে মোবাইল ফোন লুকিয়ে বেড়ায়। প্রেম ভালবাসাও
আজকাল লাভ-ক্ষতির দোকানদারি হয়ে গেছে!! "আমার বেঁচে থাকার প্রার্থনাতে বৃদ্ধ হতে চাই তোমার সাথে" - লাইনটা শুধু শাওন গানওয়ালা নামক মানুষটার গানেই শুনতে পাই। চোখ মেলে সামনে তাকালে দেখি সবই ঠুনকো আবেগ, মোহ আর ক্ষণিকের চাওয়া- পাওয়ার গড়বড় হিসাব-নিকাশ!! পৃথিবীর প্রতিটা মানুষ খুবই সুন্দর করে মিথ্যে বলে আর নিখুঁত অভিনয় করে বেঁচে থাকে যুগের পর যুগ!! ভালবাসতে হলে অন্যের জন্য নিজেকে স্যাক্রিফাইস করতে হয়না। নিজের জীবনটা নিজের মত করে উপভোগ করেই ভালবাসা যায়। শুধু মিথ্যে আর অভিনয়ের চাদরটা খুলে ফেলে দিয়ে সাথের মানুষটির দিকে হাত বাড়িয়ে তাকে হ্যাচকা টান দিয়ে কাছে টেনে নিতে হয়। আর আমরা শুধু লোক দেখানো কাজকর্ম করে মানুষের বিশ্বাস অর্জন করতে গিয়ে দেখি দিনশেষে আমাদের দুজনের বিশ্বাসের ভাগফল শূন্য !!!
Post a Comment